হ্যালো বন্ধুরা আমাদের chhota golpo ওয়েবসাইডে আপনাদেরকে স্বাগতম আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে শাশুড়ি ও বউয়ের ঝগড়া সুন্দর হাসির এক মজার বাংলা শিক্ষনীয় গল্প 2022 । এই গল্পটা আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে শাশুড়ি ও বউয়ের ঝগড়া থেকে ভালোবাসাই পরিনত করার আর তা থেকে আপনাদের বাচ্চাদের মত করে কিভাবে শাশুড়ি বোঝানো । সেটা বাংলা বা ইসলামিক শিক্ষনীয় ঘটনা দেখতে থাকুন ।
Table of Contents
শিক্ষনীয় গল্প

আমার বিয়ে ঠিক পাঁচ দিন পর শাশুরি মা আমার হাতে 5 কেজি ওজনের কাতলা মাছ দিয়ে বলল –
আমাদের বংশের রীতি অনুযায়ী নববধূকে বিয়ের পাঁচ দিন পর সবাইকে নিজের হাতে মাছ রান্না করে খাওয়াতে হবে । তাই আজ তোমাকে রান্না করতে হবে ।
শাশুড়ি মা আমাকে এই প্রথম পাঁচ দিনেই শিক্ষা দিয়ে শিক্ষনীয় গল্প এর পাঠ পড়াতে চাইছে ।
বড় মাছ দেখে আমার গলা শুকিয়ে গেল । বিয়ে ঠিক হওয়ার পর ইউটিউব দেখে টুকটাক রান্না শিখেছি কিন্তু মাছ কাটা তো শিখিনি ।
তখন আমি মাছ হাতে নিয়ে কি করব ঠিক বুঝতে পারছিনা ¡ শাশুড়ি তখন আমাকে বলল –
কি হলো বৌমা মাছ টা কাটছো না কেন ?
তখন আমি শাশুড়ি মার দিকে তাকিয়ে বললাম, মা আমার বিয়ে কি একা একা হয়েছে, (মনে মনে আমি শাশুড়ি মা আমাকে এখন থেকেই শিক্ষনীয় গল্প এর পাঠ পরাছেন পরান আমিও এক দিন আপনাকে শিক্ষনীয় মজার গল্প পাঠ করা বোই )
তখন শাশুড়ি মা অবাক হয়ে বলল একা আবার বিয়ে হয় নাকি? এতো আমার ছেলের সাথেই হয়েছে ।
বিয়েটা যেহেতু আমার একা একা হয়নি তাহলে আমি কেন একা একা রান্না করবো নতুন বর বধু এক সাথে রান্না করবে ।
এরূপ আমার কথা শুনে পিছন থেকে আমার স্বামী বলে উঠল,
দীয়ার কথায় যুক্তি আছে মা নিয়মটা এবার পাল্টানো দরকার।
এই কথা বলে আমার স্বামী আমার হাত থেকে মাউসটা নিল কাটার জন্য আর শাশুড়ি মা রাগ করে রান্নাঘর থেকে চলে গেল । সুজন মানে আমার স্বামী তখন মুচকি হেসে বলল,
শিক্ষনীয় মজার গল্প
তুমি একদম চিন্তা করো না দিয়া । মাছ কাটা আমার প্রচুর অভিজ্ঞতা আছে । কাজে গিয়ে মেসে থাকতে একা একা কত মাছ কেটেছি এবং রান্না করেছি ।
তখন আমি অবাক হয়ে সুজনকে দেখছিলাম । বেচারা মাছ কাটতে খুব কষ্ট হচ্ছে । তবুও বউকে একটু সাপোর্ট দিতে গিয়ে নিজেই ফেঁসে গেল। আমি তখন হালকা গলা কেঁশে বললাম ,
তোমার মনে হয় একটু বেশি কষ্ট হচ্ছে কী ?
তখন সুজন একটু মুচকি হেসে বলল , ম্যাসে তো ছোট সাইজের মাছ কাটতাম এত বড় সাইজের মাছ কখনো কাটেনি । তাই একটু অসুবিধা হচ্ছে ।
তার এই রূপ কথা শুনে আমি মনে মনে খুব হাসছি । ( তোমাকে আজ শিক্ষনীয় মজার গল্প দেখাবো আজ দ্বারাও )।
আমাদের বিয়ের আগে সুজনের সাথে যখন আমার প্রথম দেখা হয় তখন আমি ওকে বলেছিলাম যে,
ধরেন বিয়ের পর আমিও জব করি কিন্তু ফ্যামিলির এমন একটা অবস্থায় এসে দাঁড়ালো যে । আপনার চাকরি ছাড়তে হবে নয়তো আমাকে চাকরি ছাড়তে হবে । এমন অবস্থায় আপনি কাকে চাকরি ছাড়াতে বলবেন?
সুজন সেদিন মাথা নিচু করে অনেকক্ষণ ভাবার পর উত্তর দিয়েছিল!
দেখেন একটা মেয়ে যেভাবে সংসার গুছিয়ে রাখে একটা ছেলে হয়তো সেই ভাবে গুছিয়ে রাখতে পারবেনা । তাই বলে যে ছেলেরা সংসার গুছিয়ে রাখতে পারবে না । এমনটা কিন্তু না ছেলেরাও সংসারের অনেক কাজ করতে পারে ।
হয়তো মেয়েদের মত কখনোই পারবে না আমাদের ভারত ও বাংলাদেশের অনেক পরিবার আছে যেখানে স্বামী বেকার স্ত্রী ইনকামিং সংসার চলে তো আমাদের এমন পরিস্থিতি যদি হয় তাহলে দুজনে বসে আলোচনা করব ।
দুজনের মধ্যে কার চাকরি কি কি সুযোগ সুবিধা আছে সেগুলো নিয়ে কথা বলবো । চাকরির ক্ষেত্রে সুযোগ সুবিধা বেশি সে চাকরি করবে আর যার কম সে হয় চাকরি ছেড়ে দিবে ।
হাসির শিক্ষনীয় গল্প
এবার ধরেন আপনার মায়ের সাথে আমার বনিবনা মিলবেনা । বউ শাশুড়ি সারাক্ষণ ঝগড়া করি । এমন অবস্থায় আমি যদি আপনাকে নিয়ে আলাদা থাকতে চাই আপনি কি রাজী হবেন ।
তখন সুজন মাথা নিচু করে উত্তরটা দিয়েছিল?
না আমি কখনো রাজি হব না। দেখেন প্রতিটা সংসদে বউ সাসুরির মধ্যে টুকটাক ঝগড়া হয় তাই বলে যে বৃদ্ধা মাকে রেখে বউকে নিয়ে অন্য বাসায় থাকব এত বড় পাপ কাজ আমি করতে পারবোনা ।
বউ শাশুড়ির ঝগড়া হলে আমি নিরপেক্ষ থেকে আগে বোঝার চেষ্টা করব । দোষ টা কার আমার বউয়ের না মায়ের । যার দোষ আমি তাকে বোঝানোর চেষ্টা করব। একবার না হলে দ্বিতীয় বার বোঝাবো আর না হলে তৃতীয় বার বোঝাবো ।
তবুও যদি না বোঝে আমি ততক্ষণ পর্যন্ত বোঝাবো যতক্ষণ পর্যন্ত না বোঝে । আমি সন্তান হিসাবে মায়ের প্রতি যেমন কর্তব্য এক চুলও কমতি রাখবো না তেমনি স্বামী হিসেবে স্ত্রীর প্রতি দায়িত্ব একটু অবহেলা করবো না । ( শিক্ষনীয় মজার গল্প )
তাছাড়া যদি কখনো জানেন যে বিয়ের আগে আমার কোন একটা ছেলের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল তখন আপনি কি করবেন ?
তখন সুজন আমার চোখে চোখ রেখে বলেছিল, আপনার বয়সটা যেন কত?
সে আমার চোখে সরাসরি চোখ রাখার জন্য আমি কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে বললাম, জ্বি ২২ ।
সুজন তখন মুচকি হেসে কফিতে চুমুক দিতে দিতে বললো ,
আপনি বিয়ের আগের ২২ বছর আপনি কখন কি করেছেন । সে বিষয়ে আমার কখনো আপনাকে প্রশ্ন করব না শুধু খেয়াল রাখবেন বিয়ের পর যেন এমন ভুল না হয় ।
সুজনের মুখ থেকে এইসব উত্তর শোনার পর আমি ওকে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেলাম ।
দুপুরে সবাই মিলে যখন খাচ্ছিল তখন আমি শাশুরিকে বললাম,
মা, তরকারিটা কেমন হয়েছে বলবেন?
আমার ছেলের হাতের রান্না বরাবরই ভালই হয়।
আমি তখন আর কিছু না বলে সুজনের দিকে তাকিয়ে মিটমিট করে হাসতে লাগলাম । বিকালের দিকে শাশুড়ি রুমে এসে দেখি শাশুড়ি মা মুখ গোমড়া করে বসে আছেন । আমি তখন শাশুড়ি কে বললাম,
সুন্দর শিক্ষনীয় গল্প
মা, আপনার মাথায় তেল দিয়ে দেব কি ?
তখন শাশুড়ি মা ভারী গলায় বলল “না” ।
মা পাঁচ বছর বয়সে আমার মা মারা যায় । বাবা আমার কথা ভেবে আর বিয়ে করেন নি । মেয়েরা সাধারণত মায়ের কাছ থেকে রান্না শিখে আমার তো মা ছিল না তাই রান্নাটা তেমন ভাবে শেখা হয়নি ।

- আরও পড়ুন — ekta dustu misti ovimani valobasar golpo 2021 – অভিমানী ভালোবাসার গল্প
- রাগী বান্ধবী যখন বউ || A Bangla Romantic Love Story 2021
এই কথা বলে যখন আমি চলে যাচ্ছিলাম তখন শাশুড়ি মা ভারী গলায় আমায় বললো,
কোথায় যাচ্ছ বৌমা মাথায় একটু তেল দিয়ে যাও । আর শোনো কাল থেকে আমি যখন রান্না করবো তখন তুমি আমার পাশে চুপচাপ দাঁড়িয়ে তা দেখবে ।
তোমাদের ওই সব কলেজের পড়াশোনা থেকেও রান্না টা অনেক কঠিন । আমি প্রতি সপ্তাহে রান্না শেখাবো আর সপ্তাহে একদিন পরীক্ষা করে দেখবো তোমার রান্না শেখা কতদূর হলো । আর তুমি কেমন রান্না করতে পারছো।
শাশুড়ি মার এইরূপ কথা শুনে আমি মাথা নিচু করে হাসতে লাগলাম আর আমার হাসি দেখে শাশুড়ি মা দিল …
একদিন শাশুড়ি আমায় ডেকে বলল, ( শিক্ষনীয় গল্প )
বৌমা আমাদের বংশের একটা নিয়ম আছে ছেলের বিয়ের এক মাস পর শ্বশুর বাড়ি থেকে মেয়ে জামাইকে একটা খাসি দেয় । তুমি তোমার বাবাকে বল একটা খাসি দিতে । তা না হলে পাড়া-প্রতিবেশী কথা শোনাবে যে ।
আমি তখন মুচকি হেসে মাকে বললাম ঠিক আছে।
আমি দুপুরের দিকে সুজনের অফিসে গেলাম । সুজন আমায় হঠাৎ করে ওর অফিসে দেখে অবাক হয়ে বললো ,
কি ব্যাপার তুমি হঠাৎ আমার অফিস এসেছো।
আমার একটা ছাগলের বাচ্চা লাগবে।
সুজন তখন বিস্ময়কর চোখে আমার দিকে তাকিয়ে বললো ,
মেয়েরা বিড়ালের বাচ্চা আবদার করে কিন্তু তুমি ছাগলের বাচ্চা আবদার করছ কেন?
শিক্ষনীয় বড় গল্প
আমি তখন মুখ গোমরা করে সুজন করে পুরোটা বললাম আমি কেন ছাগলের বাচ্চা চাইছি আমার সব কথা শুনে সুজন মুচকি হেসে বলল !
ঠিক আছে তবে তুমি এখন বাড়ি যাও আমি ছাগলের বাবস্থা করছি ।
এই কলকাতা শহরের ছাগল পাওয়া খুবই কঠিন । তাই সুজন অনেক কষ্ট করে এক কসাই এর কাছ থেকে একটা ছাগলের ব্যবস্থা করল ছাগল নিয়ে যখন আমি ফ্ল্যাটের ভিতরে ঢুকে পড়লাম তখন শাশুড়ি অবাক হয়ে বললো ,
আরে আরে তুমি ছাগল নিয়ে এলে কোথা থেকে ?
আপনি তো বললেন সকালে যে ছেলের বিয়ের এক মাস হয়ে হয়েছে দেখে ছাগল লাগবে তাই বাবাকে বলে ছাগলের ব্যবস্থা করলাম ।
সে না হয় আমি বুঝলাম । তা এই ছাগল আমি রাখবো কোথায় এখন?
তাতো আমি জানি না আপনি ছাগলের কথা বলেছেন আমি ছাগল এনেছি এখন কোথায় রাখবেন সেটা আপনি জানেন ? সেটা আপনার ব্যাপার?
এই কথা বলার শেষেই আমি শাশুড়ি মায়ের হাতে ছাগলের দড়িটা দিয়ে আমার রুমে এসে পড়লাম । ছাগলটা তখনই সমানে ব্যা ব্যা করছে আর শাশুড়ির কপালে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ।
আমি রুমে ঢুকেই সুজন কে ফোন করে বললাম উপরে আসতে । সুজন বাসায় ঢুকে তার মাকে দেখে বললো ,
মা তুমি বাসার মধ্যে ছাগল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছো কেন ? তুমি কি ছাগল চুরি করেছ ? কার ছাগল চুরি করলে?
তখন শাশুড়ি মা রাগে লাল হয়ে উঠলো একটা থাপ্পর মেরে তোর দাঁত ফালায় দিবো । আমি কেন ছাগল চুরি করবো? তোর বউ কে বলেছিলাম বাপের বাড়ি থেকে একটা ছাগল আনতে ওই মেয়ে সত্যি সত্যি ছাগল 🐐 আনবে কে জানে?
ছাগল না আনলে তুমি তো আবার আমার বউকে কথা শোনাতে না ।
নারে বাবা আমি বৌমাকে কোন কথা শুনব না তুই বরং তোর শ্বশুরকে ছাগলটা ফিরিয়ে দিয়ে আয় । আমার ছাগলের কোন দরকার নেই ।
বাংলা শিক্ষনীয় গল্প
সুজন তখন মুচকি হেসে ছাগল নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে গেল আর আমি সুজন কে ফোন করে বললাম ,
তুমি ছাগলটা ফিরিয়ে দিয়েছে তাড়াতাড়ি বাসায় আসো আমি তোমার প্রিয় খাবার খিচুড়ি রান্না করেছি ।
সকালে নাস্তার টেবিলে আমি জোড়া কলা খেয়েছি বলে শাশুড়ি মা প্রচন্ড রেগে গিয়ে বললো ,
ওমা তোমার বাচ্চা পেটে আর তুমি জোড়া কলা খেলে । এখন তো তোমার যমজ বাচ্চা হবে ।
আমি তখন হেসে বললাম জোড়া কলা খেলে জমজ বাচ্চা হয় এটা আপনার কোন মা বলেছে? যমজ বাচ্চা কেন হয় আমি আপনাকে বুঝিয়ে বলছি !
তখন শাশুড়ি আমায় থামিয়ে বললো, আমাকে আর জ্ঞান দিতে হবে না । আমি তোমার মত অত শিক্ষিত না হলেও কিছু তো বুঝি । জোড়া কলা খেলে যে জমজ বাচ্চা হয় সেটা আমাদের বাপ দাদার আমল থেকে সবাই মেনে এসেছে । তোমরা এখন দুই কলমের পড়াশোনা করে বেশি বোঝো আর কি?
তখন আমি আর শাশুড়িকে কিছু আর বললাম না কারন এখন কিছু বোঝাতে গেলে শাশুড়ি আমায় ভুল বুঝবে । আমার ডেলিভারি করার আগে শাশুড়ি শতভাগ নিশ্চিত আমার নাকি জমজ বাচ্চা হবে কারণ আমি জোড়া কলা খেয়েছি ।
একহাতে তিনি দুই বাচ্চার যত্ন কিভাবে নিতে পারবেন না । তাই তিনি গ্রাম থেকে কাজের মেয়ে আনার ব্যবস্থা করছেন । সারাদিন ধরে কাঁথা সেলাই করে যাচ্ছেন । আমি ওনাকে অনেকবার বলেছি ।
আমি আপনাকে বলেছি এত কাঁথা সেলাই করতে হবে না ।
উনি আমায় ধমক দিয়ে বললেন দুইজনের জন্য কাঁথা বেশি লাগবে । সুজন কে বলে দুইটা দোলনা আনিয়েছে ।
সুজন প্রথমবার একটা দোলনা এনেছিল বলে শাশুড়ি তার উপর প্রচন্ড রেগে গিয়েছিল । বেচারা সুজন পরের দিন আবার আর একটা দোলনা কিনে আনল এমন পাগলা হওয়া দেখে আমি নিজে নিজেই একা একা মুচকি হাসি ।
শিক্ষনীয় ঘটনা

তখন আমি মনে মনে ভাবলাম আমার সন্তান হওয়ার পর শাশুড়িকে জমজ হওয়ার সন্তানের থিওরিটা ভালোভাবে বুঝিয়ে বলব । (মনে মনে আমি শাশুড়ি মা আমাকে এখন থেকেই শিক্ষনীয় গল্প এর পাঠ পরাছেন পরান আমিও এক দিন আপনাকে শিক্ষনীয় মজার গল্প পাঠ করা বোই )
ডেলিভারি করার পর ডাক্তার যখন একটু মুচকি হেসে যখন বললো আমার জমজ বাচ্চা হবে তখন আমি অবাক দৃষ্টীতে ডাক্তারের দিকে তাকিয়ে রইলাম । সুজন হাসতে হাসতে আমায় জড়িয়ে ধরে চিৎকার করে বললো ,
জয় জোড়া কলার জয় ।
সুজনের এই ফাইজলামি করা কথা বলা হলোও আমার মাথায় ঢুকছিলো না আমার মাথায় তখন একটাই চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছিল ।
আর সেটা হল শাশুড়িকে আমার আর যমজ সন্তানের থিওরি বুঝাতে হবে না । আজকের পর শাশুরি আমায় জোড়া খাওয়ার থিউরি বোঝাবেন ।
তো বন্ধুরা হাসির শিক্ষনীয় গল্প টি এখানে শেষ করলাম। আমাদের আজকের সুন্দর শিক্ষনীয় গল্প টি আপনাদের কেমন লেগেছে অবশ্যই নিচের কমেন্ট করে জানাবেন । আর নিয়মিত এরকম শিক্ষনীয় মজার গল্প পেতে আমাদের সাথে থাকবে।