একদিন একটি মেয়ে আমায় বলেছিল তোদের ছেলেদের জীবনটা কত সুখের । তো বন্ধুরা, বান্ধবীরা ছেলেদের জীবন নিয়ে কিছু কথা আজ আপনারা এই গল্পটা জেনে যান । কোন টেনশন নেই কোনো চাপ নেই যখন ইচ্ছা তখন বাইরে যাওয়া যায় যা ইচ্ছা তাই করা ।
সারাদিন বন্ধুদের সাথে আড্ডা মাস্তি আনন্দ হঠাৎ করে বন্ধুদের সঙ্গে কোথাও বেরিয়ে পড়া | সত্যি কত মজার তোদের জীবন আমাদের জীবনে কিছুই নেই|
মা বাবার বকা সারাদিন ঘরের ভেতর বন্দী কিছু করার আগে সবার উপদেশ নেওয়ার তাদের জীবনটা অনেক স্বাধীন শুনে খুব আশ্চর্য্য হয়েছিলাম । ( ছেলেদের জীবন নিয়ে কিছু কথা )
ছেলেদের জীবনের গল্প

ছেলেদের জীবনটা নাকি খুব সুখের একটি ছেলের কষ্টের গল্প যখন তার বয়স 10 বছর তখন থেকে তার মাথায় একটা নতুন চিন্তা নতুন চাপ আসতে থাকে । আমি ভবিষ্যৎ কিভাবে চালাবো আরে এই টেনশন নিজের পায়ে দাঁড়া আগে পর্যন্ত নিজেকে কুরে কুরে খায় ।
তার পরে বাবার মতো করে পরিবার চালানোর দায়িত্বটাও ধারে পেতে নিতে হয় । বিনা দ্বিধায় একটা ছেলের কষ্টগুলো হাজারো দুঃখ গুলো শুধু তার মনে জানতে পারে আর কেউ নয় এমনকি তার মা-বাবা ও নয় সব কিছু ঘটে যাওয়ার পরেও কিছুই হয়নি বলে ভাই-বোনদের মনে সাহস দিতে হয় ছেলেদের ঘরের ভেতর কেঁদে বালিশ ভিজিয়ে দিলেও ঘর থেকে হাসিমুখে চোখের জল মুছে বাইরে বের হতে হয় ।
ছেলেদের চোখে জল আসাটা কোন সাধারন ব্যাপার নয় চারিদিকে আতিরিক্ত কষ্ট যন্ত্রণা পাহাড়ের মত সঞ্চিত হলে ছেলেদের চোখের কোনাটায় জল আসে ।তাও আবার গাল বেয়ে নিচে পড়ার মতো নয় ।
ছেলেদের কষ্টের কথা তাদের মানসিক যন্ত্রণা গুলোকে অত সহজে সমাজকে জানতে দেয় না লজ্জা করে জানাতে এসব ছোট থেকেই ছেলেদের মনে একটা ধারণা ঢুকিয়ে দেওয়া হয় সেটা হল ছেলেদের নাকি কাঁদতে হয় না । কাদার মালিকানা এটা শুধু মনে হয় মেয়েদের কাছে আছে ।
ছেলেদের কষ্টের জীবন কাহিনী
অথচ লেখাপড়া করে জানতে পেরেছি ছেলেদেরও ক্রন্দন গ্রন্থি আছে। হ্যাঁ মানলাম ছেলেদের জীবনে মেয়েদের তুলনায় অনেক স্বাধীনতা আছে ছেলেদের জীবনটা যদি স্বাধীন না হতো তাহলে তবে হয়তো একটা পরিবার চলতো না ।
PART2:— ছেলে শব্দটিতে দুটি বর্ণ আছে ছেলে শব্দটি ছোট কিন্তু এদের গুরুত্ব টা বিশাল । ছোট থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত কতবার সম্মুখীন হয় সেটা শুধু সেই ছেলেটা বুঝতে পারে একটি ছেলে কখনো বাবা কখনো কখনো আবার স্বামী একটি ছেলেকে প্রতিটা মুহূর্তে মাথায় দায়িত্বকে সাথে নিয়ে ঘুরতে হয় একটি ছেলেকে সর্বদা ভাবতে হয় কিভাবে পরিবারের সবাইকে হাসিমুখে রাখা যায় যে ছেলেটির ফ্রী ফায়ার পাবজি খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকত যে ছেলেটি খেলার নেশায় খাওয়ার সময় টুকু পেত না । (ছেলেদের কষ্টের জীবন কাহিনী )
যে ছেলেটিকে হাজারও বার মায়ের ডাকে ঘুম থেকে উঠতে হবে না কোন কিছু সম্ভব না সবকিছু অবস্থা তৈরি হয় সেই ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে কাজ করার জন্য সর্বদা তার মাথায় একটা কথা ঢুকে থাকেে ।পরিবারের সবাইকে হাসিখুশি রাখতে হবে
যে ছেলেটিকে নিয়ে সবাই হাসি তামাশা করতো সেই ছেলেটার সাথে একটু সময় কাটানোর জন্য সবাই অপেক্ষা করবে ( ছেলেদের ভালোবাসার কষ্ট )
তবুও কাজের ব্যস্ততায় সেই ছেলেটি ভুলে যায় কেউ তার জন্য ওয়েট করছে। কাজের চাপে পরিবারের চিন্তা ফোনের কথাটাও চলে যায় । দিন শেষে ক্লান্ত শরীরে বাড়ি ফিরে ঘুমিয়ে পড়ে কাউকে সময় পর্যন্ত দিতে পারেনা যে ছেলেটি হাতে কোন কিছু তুলে পর্যন্ত খেতে পারত না ।
সেই ছেলেটি পরিবারের সকলের দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে কাজ করে যেতে হয় । একটি ছেলেকে জন্ম থেকে কাজ করে যেতে হয় হাজার স্বপ্ন হাজারো আশা। একটা ছেলেকে ছোট থেকে দায়িত্ব পরিচালনার বীজ মাথায় ঢুকিয়ে দেয় সমাজ। পরিবারের কখন কি লাগবে তাই নিয়ে সর্বদা ভাবতে হয় একটি ছেলেকে । শত কষ্ট শত যন্ত্রণার পরেও কান্না করা নিষেধ কারণ ছেলেদের চোখের পানি অনেক মূল্যবান। একটি ছেলেকে কখনো স্বামীর দায়িত্ব পালন করতে হয় কখনো ভাই বা আবার কখনো বাবা ।
জীবনের গল্প কথা
প্রতিটি ছেলের জীবনটা সংগ্রামী চিত্র মৃত্যুর আগে পর্যন্ত জীবন সংগ্রাম করে যেতে হয় একটা সময় সেই ছেলেটার জীবনে অবসর বিনোদনের সুযোগ থাকে না কারণ সর্বদা মাথায় মূতু্কে নিয়ে ঘুরতে হয় । সর্বদা পরিবারে চাহিদাকে পূরণ করার জন্য সংগ্রাম করে যেতে হয় ।
যে ছেলেটি উৎসর্গ দামি পোশাকে নিজেকে সাজাতে ব্যস্ত থাকতো কিন্তু সেই ছেলেটির জন্য কিছু কিনতে হবে সেই কথাটাই ভুলে যায় । এখন আর বছরের-পর-বছর পার হয়ে যায় কিন্তু আর সেই পুরনো পোশাক চেঞ্জ করা হয় না । সেইছেলেটি নিজের জন্য কিছু কিনতে হবে সেই কথাটাই ভুলে যাই। একটি ছেলের জীবনে সব সকল ক্লান্তি সকল দুঃখ ভালোবাসা সকল চাহিদা কে জলাঞ্জলি দিয়ে ।
পরিবারের সকলের মুখে হাসি ফুটে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করে যাই যে ছেলেটি জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত জীবনের সাথে সংগ্রাম করে পরিবারের সকলের চাহিদাকে পূরণ করলো শেষ বয়সে সেই ছেলেটি বৃদ্ধত ছেলেকে থাকতে হয় বৃদ্ধাশ্রমে । ( ছেলেদের জীবন কাহিনী )
যাদের জন্য জীবন সংগ্রামে সকল সুখ ও আনন্দ কে বিসর্জন করে দেয় শেষ বয়সে তারাই সেই ছেলেটিকে দূরে ঠেলে দেয় কারনে । একটি ছেলেকে………😓😓😰😰😭😭😭😴😪😅😆
- Follow Facebook page – https://www.facebook.com/Chhota-golpo-109362014762389/
- Follow instagram – https://www.instagram.com/chhotagolpo/
- Follow linkedin page – https://www.linkedin.com/in/chhota-golpo-a568a6161
- Read more post – jaa lifestyle se paisa kase kamaye
Nice post
Upni jodi backlink nite chan tahole Amar website a gaust post likh te paren o paid service a backlink dowa hoye thake . Contact – [email protected]